কৃষকের হাতে সর্বোচ্চ মানের পণ্য পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।
বাংলাদেশের কৃষক, পরিবেশক এবং কৃষি পেশাজীবীদের কাছে সর্বাধিক পছন্দের প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া।
বাংলাদেশের কৃষকদের সাশ্রয়ী দামে মানসম্পন্ন পণ্য পৌঁছে দিয়ে তাদের ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পাশে থাকা।
আমরা বিশ্বাস করি মানের দিকে কোনো আপোষ না করলে এই কৃষি শিল্পে একটি বিশ্বস্ত নাম হিসেবে আমাদের পরিচয় হবে।
১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে, ন্যাশনাল গ্রীণ কেয়ার বাংলাদেশের মাটির সাথে, এবং এই মাটির ওপর নির্ভরশীল প্রতিটি কৃষকের সাথে এক গভীর আত্মিক বন্ধনে আবদ্ধ। আমাদের এই দীর্ঘ পথচলা, যার প্রতিটি ধাপে জড়িয়ে আছে হাজারো কৃষকের স্বপ্ন ও শ্রম। আজকের বাজারে যখন চারদিকে ভেজাল, ক্ষতিকর মিশ্রণ এবং নিম্নমানের পণ্যের ছড়াছড়ি—যা কৃষকের সর্বনাশ ডেকে আনছে—ঠিক সেই কঠিন সময়েও ন্যাশনাল গ্রীণ কেয়ার তার মূল প্রতিশ্রুতিতে অটল। আমাদের কাছে এটি কেবল পণ্য নয়, এটি হলো আস্থা। আমরা বিশ্বাস করি, একজন কৃষক যখন আমাদের পণ্য হাতে নেন, তখন তিনি কেবল সার বা বীজ নিচ্ছেন না, নিচ্ছেন তাঁর ফসলের নিশ্চিত ভবিষ্যৎ। তাই, সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন পণ্যটি ন্যায্য মূল্যে কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়াই আমাদের দৈনন্দিন ব্রত। ১৬ বছরের এই যাত্রায় ন্যাশনাল গ্রীণ কেয়ার প্রমাণ করে যাচ্ছে যে, সত্যিকারের সাফল্য শুধু মুনাফায় নয়, বরং দেশের কৃষিকে ভেজালমুক্ত, প্রাণবন্ত এবং শক্তিশালী করে তোলার মধ্যেই নিহিত। আমরা কেবল মাটির যত্ন নিই না, মাটির সাথে জড়িত মানুষের স্বপ্নকেও লালন করি।
ন্যাশনাল গ্রিন কেয়ার এর মিশন হলো বাংলাদেশের কৃষি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে অবদান রাখা—বিশ্বস্ত ও কার্যকর কৃষি রাসায়নিক সমাধান প্রদান করে। আমরা ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং টেকসই কৃষি চর্চা প্রচারের জন্য কাজ করি। আমাদের মিশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কৃষকদের কৃষি রাসায়নিকের নিরাপদ ও দায়িত্বশীল ব্যবহারের বিষয়ে সচেতন ও শিক্ষিত করা, যাতে পরিবেশগত প্রভাব ন্যূনতম রাখা যায়।
আমাদের ভিশন হলো বাংলাদেশের কৃষক, পরিবেশক এবং কৃষি পেশাজীবীদের কাছে সর্বাধিক পছন্দের প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া। আমরা নিয়মিতভাবে উদ্ভাবনী ও উচ্চমানের পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদের বহুমুখী চাহিদা পূরণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হলো একটি এমন প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত হওয়া, যা তার বিস্তৃত কৃষি রাসায়নিক সমাধানের মাধ্যমে কৃষির উন্নয়ন ও টেকসইতা নিশ্চিত করে।রাসায়নিকের নিরাপদ ও দায়িত্বশীল ব্যবহারের বিষয়ে সচেতন ও শিক্ষিত করা, যাতে পরিবেশগত প্রভাব ন্যূনতম রাখা যায়।